সর্বশেষ

'বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা'

প্রকাশ :


২৪খবরবিডি: 'জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দেড় দশক আগের এক মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। মির্জা আব্বাসের আবেদন খারিজ করে আজ মঙ্গলবাার এ আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬–এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আমিনুল ইসলাম। আর মামলা অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের পক্ষে শুনানি করেন সংস্থাটির পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।'
 

'আইনজীবী আমিনুল ইসলাম ২৪খবরবিডিকে বলেন, গত ২৮ তারিখের সমাবেশে তিনি ছিলেন। সেখানে পুলিশের ছোঁড়া কাঁদানে গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। যে কারণে আজ এ মামলায় সাফাই সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিতে আসতে পারেননি। তাঁর অসুস্থতার বিষয়টি উল্লেখ করে সময় চেয়ে আবেদন করেছিলাম। আদালত সময় না দিয়ে আবেদনটি নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর ২৪খবরবিডিকে বলেন, সাফাই সাক্ষী হিসেবে আজ (মঙ্গলবার) তাঁর সাক্ষ্য দেওয়ার দিন ধার‌্য ছিল। কিন্তু তিনি আসেননি। তাঁর পক্ষে সময় আবেদন করা হয়েছিল। আদালত আবেদনটি নামঞ্জুর করে সাফাই সাক্ষী সংক্রান্ত কার‌্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। সেই সঙ্গে আগামী ২ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের তারিখ দিয়েছেন।'


'সাবেক পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সংগতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের

'বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা'

উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু করেন আদালত। এ মামলার বাদী ও তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য দিয়েছেন।' 

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত