প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'বিএনপির সঙ্গে মিল রেখে মধ্য জুলাই থেকে সমাবেশ করতে চাইছে এক যুগ পর প্রকাশ্য রাজনীতিতে আসা জামায়াতে ইসলামী। এরই মধ্যে আগামী ১৫ জুলাই সিলেট শহরের রেজিস্টারি মাঠে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছে। ২২ জুলাই চট্টগ্রাম ও ২৯ জুলাই কুমিল্লায় সমাবেশ করার পরিকল্পনা করছে। আগস্টে রাজশাহী, খুলনা ও রংপুর মহানগরে সমাবেশের পর ঢাকায় ফের কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা রয়েছে আদালতের রায়ে নিবন্ধন হারানো জামায়াতের। দুই মাস প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচি এবং সরকারের দিক থেকে কত বাধা আসে তা দেখে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সেপ্টেম্বর থেকে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার কথা ভাবছেন জামায়াত নেতারা।'
'আগামী বছরের প্রথম সপ্তাহে সংসদ নির্বাচন হতে পারে। তপশিল ঘোষণা হতে পারে নভেম্বরের দ্বিতীয় থেকে তৃতীয় সপ্তাহে। এর আগেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে এক দফার আন্দোলন চূড়ান্ত করার কথা বলছে বিএনপি। যুগপৎ আন্দোলন নিয়ে দলটির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হলেও জামায়াতও একই লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে বলে সূত্রের খবর। জামায়াত নেতাদের ভাষ্য, হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি আসবে না। অনুমতি পেলে জুলাই-আগস্টে সভা-সমাবেশ করে তৃণমূলের নেতাকর্মীকে উজ্জীবিত করা হবে। এরপর আন্দোলনের দিকে যাওয়া হবে। তবে বিএনপি যদি আন্দোলনে না নামে,
'আগামী সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে জামায়াত'
তাহলে জামায়াত আগ বাড়িয়ে কিছু করবে না। ঢাকা মহানগর জামায়াতের একজন নেতা ২৪খবরবিডিকে জানিয়েছেন, দলটির নেতাকর্মীর তালিকা করছে প্রশাসন। ফলে ফের ধরপাকড়ের শঙ্কা রয়েছে। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম বলেন, দলীয় আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ নেতাকর্মীর মুক্তি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা, দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণসহ প্রধান তিনি দাবিতে আন্দোলনে রয়েছে জামায়াত। তা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের এক দফার আন্দোলনে পরিণত হবে।'