প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'ঈদকে সামনে রেখে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ। ফলে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের কয়েকগুণ চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পর থেকে এই মহাসড়ক দিয়ে উত্তর ও দক্ষিণ বঙ্গের প্রায় ২২ টি জেলার যানবাহন চলাচল করে। সাধারণ প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ হাজার গাড়ি চলাচল করে এই মহাসড়ক দিয়ে। ঈদের ছুটিতে তা বেড়ে দাড়ায় ৫০ থেকে ৬০ হাজারে। এত বিপুল সংখ্যক গাড়ির চাপে টোলপ্লাজা মাঝে মধ্যেই বন্ধ রাখতে হয়। ফলে গাড়ির সাড়ি দীর্ঘ হয়ে ব্যপক যানজটের সৃষ্টি হয়।'
'ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর দিকে যেত। অপরদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী যানবাহন সেতু পার হয়ে ভূঞাপুর লিংক রোড ব্যবহার করে এলেঙ্গা হয়ে ঢাকা যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এতে মহাসড়কে গাড়ির চাপ কমে অনেকটা সুফল মিলেছিল। অনেক বছর পর গত ঈদুল ফিতরে মহাসড়কে যানজট হয়নি। এবারও মহাসড়কের ওই অংশটুকু যানবাহনের জন্য একমুখী করা হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ থেকে বাস ভুঞাপুর লিংক রোড ব্যবহার করে এলেঙ্গা হয়ে ঢাকা পৌঁছাবে।
'যানবাহনের চাপ বাড়ছে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে'
আর গরুবাহী ট্রাক সেতু থেকে সরাসরি এলেঙ্গা হয়ে ঢাকা যাচ্ছে। আশা করছি গত ঈদুল ফিতরের মতো এবারও কোন যানজট হবে না। ঈদে ঘরমুখী মানুষ নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবে। তিনি বলেন, মহাসড়কে থ্রি হুইলারসহ ফিটনেস ও রেজিস্ট্রেশন বিহীন যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। মহাসড়ক ও সেতুর উপর কোনো যানবাহন বিকল হলে তাৎক্ষণিক সেতু কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের রেকারের মাধ্যমে তা অপসারণ করা হবে। যানজট নিরসনে পুলিশ সর্বাত্বক কাজ করছে।'