প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন ওয়াশিংটন সফরে বাংলাদেশের বর্তমান প্রশাসনের গুরুত্বের দিকটি তুলে ধরা হবে।ওয়াশিংটনের এমন কিছু করা উচিত হবে না, যাতে আওয়ামী লীগ সরকার চীনের দিকে ঝুঁকে পড়ে- নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে এ বার্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা।ভারতীয় কূটনৈতিক সূত্রের বরাতে আনন্দবাজার দাবি করেছে, বাংলাদেশ নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে কথা বলার পক্ষে নয়াদিল্লি।'
'মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ করার লক্ষ্যে এই নতুন ভিসানীতি। নির্বাচনকে যারা বানচাল করার চেষ্টা করবেন, তারা আমেরিকায় প্রবেশাধিকার পাবেন না। আনন্দবাজার জানায়, মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশের রাজনীতিতে নাক গলাতেই পৃথক ভিসানীতি গ্রহণ করেছে। এই পদক্ষেপের আসল বক্তব্য হলো, শেখ হাসিনার সময়ে হওয়া নির্বাচনগুলো অবাধ ছিল না। আওয়ামী লীগের বক্তব্য, এর ফলে ভোটের আগে বিরোধী দলগুলো বাড়তি সুযোগ পেয়েছে।
'বাংলাদেশ নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে কথা বলার পক্ষে নয়াদিল্লি'
বিরোধী দলগুলো বহু দিন ধরেই দাবি করছে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে অবাধ নির্বাচন সম্ভব নয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোট হোক। আর এ দাবির প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন আছে। বাংলাদেশের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের নাগরিকেরা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ও ভোটাধিকারের ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। ভোট কারচুপির মাধ্যমে জনগণের রায় কেড়ে নিয়ে কোনও সরকারের ক্ষমতায় থাকার নজির নেই। সরকার সব শান্তিপূর্ণ ও বৈধ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য সভা-সমাবেশের স্বাধীনতাকে গুরুত্ব দেয়।'-সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা