সর্বশেষ

'ইউক্রেনের বিজয় মানে ইউরোপের সবার বিজয়'

প্রকাশ :


২৪খবরবিডি: 'ইউক্রেনকে সদস্য করার জন্য আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করতে রাজি হয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা। গত কয়েক মাস ধরেই এই প্রচেষ্টা চলছিল। এতে বাধা দিয়ে আসছিল হাঙ্গেরি। অবশ্য এখনও দেশটি বাধা দিয়ে আসছে। তবে তারপরও আনুষ্ঠানিক আলোচনায় রাজি হয়েছে বাকি সব সদস্য রাষ্ট্র। আর এই ঘটনাকে নিজ দেশ ও ইউরোপের 'বিজয়' হিসেবে দেখছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আলোচনা শুরুর এ ঘোষণা আসে বৃহস্পতিবার, ইইউ'র ২৭ দেশের বৈঠকের পর। এ বৈঠকে ইউক্রেন ছাড়াও মলডোভার সদস্য হওয়ার আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে ইউরোপীয় এই জোট।'
 

'ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে এ বিষয়ে বলেন, এটা তাদের (ইউক্রেনবাসী) জন্য এবং আমাদের মহাদেশের জন্য আশার সুষ্পষ্ট বার্তা। পরে জেলেনস্কি এক্স বার্তায় বলেন, এটা ইউক্রেনের বিজয়। ইউরোপের সবার বিজয়। এ বিজয় আমাদের উৎসাহিত করবে, অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং শক্তিশালী করবে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেন বলেন, এটা একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত। ইউরোপীয় জোটের ইতিহাসে দিনটি খোদাই করে রাখা হবে। জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বলেন, এসব দেশ (ইউক্রেন ও মলডোভা) ইউরোপীয় পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।'


'তবে ইউরোপীয় কূটনীতিকদের বরাতে জানা যায়, ইউক্রেনের সদস্য হওয়ার আলোচনা শুরু করা নিয়ে যখন ভো টাভুটি হয়, তখন সম্মেলনকক্ষে ছিলেন না হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান। তবে ওরবান জানতেন, তার অনুপস্থিতিতে অন্য

'ইউক্রেনের বিজয় মানে ইউরোপের সবার বিজয়'

নেতারা ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন। হাঙ্গেরি বাদে জোটের অন্য ২৬টি দেশ চাইছে, ইউক্রেনকে সদস্য করা নিয়ে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করা হোক। তাই হাঙ্গেরির অবস্থান হল যদি ২৬ দেশ তাই চায়, তারা তাদের নিজস্ব পথে এগিয়ে যাক।'-সূত্র: বিবিসি, দ্য গার্ডিয়ান, আল জাজিরা

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত